• মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম :
যানজট সমস্যার সমাধান খুঁজতে ডিএমপিকে নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার নওগাঁয় প্রায় ১৪ মন বিস্ফোরক দ্রব্যসহ ব্যবসায়ী আটক দেশ পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চাইলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ২২৭ জনের বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল ভারত-বাংলাদেশ সিরিজে চোখ থাকবে যেসব রেকর্ডে রোববার খোলা থাকবে সব তৈরি পোশাক কারখানা, অস্থিরতা হলে বন্ধ অন্তবর্তীকালীন সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সংস্কারের যৌক্তিক সময় দেয়া হবে: ড. আব্দুল মঈন খান পলাশবাড়ীতে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

গণভবনকে জাদুঘর বানিয়ে উন্মুক্ত করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক : / ৯ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সবুজবাংলা২৪ডটকম, ঢাকা : বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’-এ রূপান্তর করে তা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্র্বতীকালীন সরকার।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৈঠকের পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, আমাদের যে গণভবন, এটি আসলে কখনো এর যে নাম, গণভবন হয়ে উঠতে পারেনি। এই গণভবনকে যেহেতু ছাত্র-জনতা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে জয় করেছে, এটিকে জনগণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতি, শহিদদের স্মৃতি, বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে যত অন্যায়-অবিচার হয়েছে, সবকিছুর স্মৃতি সংরক্ষণ করার জন্য গণভবনকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, খুব দ্রুতই এটা নিয়ে কার্যক্রম শুরু হবে। জনগণ যেভাবে বিজয় করেছে, এটিকে সে অবস্থাতেই রাখা হবে। এর ভেতরে আমরা একটি জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করব, যাতে এই অভ্যুত্থানের স্মৃতি সংরক্ষিত থাকে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে জুলাইয়ে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু, এই আন্দোলন দমনে তৎকালীন শেখ হাসিনার সরকার বাড়াবাড়ি রকমের বল প্রয়োগ করে বলে অভিযোগ ওঠে। জুলাইয়ের মাঝমাঝিতে কয়েক শত মানুষের প্রাণ যায়। পরে সেই আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। এই আন্দোলন দমনে আওয়ামী লীগ সরকার আরও কঠোর হয়। নির্বিচারে হত্যা করে ছাত্র-জনতাকে। কিন্তু, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ওই সরকারের পতন ঘটে। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে পালিয়ে ভারতে চলে যান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category