• বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:০৮ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]

তৃণমূল অ্যাকশন রিসার্চের জন্য ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

ডেস্ক রিপোর্ট : / ১৫ Time View
Update : সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩

সবুজবাংলা২৪ডটকম, ঢাকা : ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ফ্যাকাল্টি অফ গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ গবেষণার জন্য দ্য অ্যাডাপটেশন রিসার্চ অ্যালায়েন্সন্স (এ আর এ) কর্তৃক ২০২৩ মর্যাদাপূর্ণ গ্রাসর¤œট অ্যাকশন রিসার্চ মাইক্রো-অনুদান প্রাপ্তির গৌরব অর্জন করেছে। দ্য অ্যাডাপটেশন রিসার্চ অ্যালায়েন্সন্স (এ আর এ) গবেষক, নীতিনির্ধারক, তহবিলদাতা, উন্নয়ন সংস্থা এবং সম্প্রদায়-কেন্দ্রিক সত্ত্বাসহ সম্মানিত বিশ্ব বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক ভবিষ্যতকে উন্নীত করে এমন অভিযোজন প্রচেষ্টা চালানোর জন্য নিবেদিত। অস্ট্রেলিয়ান সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল রিসার্চ (অঈওঅজ) থেকে অতিরিক্ত সমর্থন সহ কনসোর্টিয়াামের প্রচেষ্টাগুলি ইউকে ফরেন কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিস (ঋঈউঙ) থেকে টকঅওউ দ্বারা উদারভাবে সমর্থিত। উলে¯œখ্য, ২০২৩ সালে, অ্যাডাপটেশন রিসার্চ অ্যালায়েন্সন্স গে¯œাবাল সাউথ থেকে ৩০টি ব্যতিক্রমী প্রকল্পের স্বীকৃতি দিয়েছে, যার সবগুলোই স্থানীয় স্থিতিস্থাপকতা-নির্মাণের উদ্যোগকে লালন করে পরিচালিত।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পুরস্কার বিজয়ী প্রকল্পটি বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত গর্ভবতী মহিলাদের মুখোমুখি হওয়া গুর¤œত্বপূর্ণ সমস্যাগুলির উপর আলোকপাত করে। মিতব্যয়ী প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং একটি সম্প্রদায়-চালিত মডেল গড়ে তোলার মাধ্যমে, এই উদ্যোগটি বাংলাদেশে উপেক্ষিত এবং প্রাšিত্মক উপকূলীয় গর্ভবতী মহিলা সম্প্রদায়ের স্বাস্থ্যের অবস্থা উন্নত করতে কাজ করছে। এই অ্যাকশন গবেষণা একটি আলোকবর্তিকা হিসাবে কাজ করবে এবং এই দুর্বল গোষ্ঠীগুলির জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা সমাধান প্রদানের প্রচেষ্টাকে গাইড করবে।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ফ্যাকাল্টি অফ গ্রাজুয়েট স্টাডিজ (এফজিএস) এর ডিন প্রফেসর ড. মোঃ কবির¤œল ইসলাম, এই প্রকল্পের দলনেতা জানান, “আমরা সম্প্রদায়কেন্দ্রিক গবেষণা এবং কর্মের প্রতি আমাদের প্রতিশ্র¤œতিকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য দ্য অ্যাডাপটেশন রিসার্চ অ্যালায়েন্সন্স -এর কাছে অত্যšত্ম কৃতজ্ঞ। এই অনুদান আমাদের লক্ষ্যকে আরও এগিয়ে নিতে এবং যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে আমাদের নাগাল প্রসারিত করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। আমরা নিশ্চিত যে এই প্রকল্পটি বাংলাদেশের উপকূলীয় জনগোষ্ঠীর জন স্বাস্থ্যের উন্নয়নে নতুন আশার সঞ্চার করবে।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category